জৈন ধর্ম
জৈন ধর্মের প্রবর্তক ও এবং প্রথম তির্থঙ্কার হল ঋসভনাথ বা ঋষভদেব।
জৈন ধর্মের প্রকৃত প্রবর্তক হলেন পার্শনাথ বা পরেশনাথ।
জৈন ধর্মের প্রধান প্রতিষ্ঠাতা হলেন মহাবীর যিনি 24 তম তির্থঙ্কর।
তির্থঙ্কর শব্দের অর্থ হল মুক্তির পথ নির্মাতা।
জৈন ধর্মের প্রকৃত প্রবর্তক হলেন পার্শনাথ বা পরেশনাথ।
জৈন ধর্মের প্রধান প্রতিষ্ঠাতা হলেন মহাবীর যিনি 24 তম তির্থঙ্কর।
তির্থঙ্কর শব্দের অর্থ হল মুক্তির পথ নির্মাতা।
মমহাবীর
মহাবীরের বাল্য নাম ছিল বর্ধমান ,তার পিতার নাম ছিলো সিদ্ধার্থ ,এবং মায়ের নাম হলো ত্রিশালা স্ত্রী - যশোদা , কন্যা সন্তান - প্রিয় দর্শনা বা অন্নজা
1. জন্মগ্রহণ করে খ্রিস্টপূর্বাব্দ 599।
2. 30 বছর বয়সে সংসার ত্যাগ করেন।
3. 72 বছর বয়সে মারা যান।
4. জৈন ধর্ম দুই ভাগে বিভাজিত হয়।
2. 30 বছর বয়সে সংসার ত্যাগ করেন।
3. 72 বছর বয়সে মারা যান।
4. জৈন ধর্ম দুই ভাগে বিভাজিত হয়।
a) দিগম্বর মহাবীরের ন্যায় নগ্নতাকে যারা গ্রহন করে তারা।
b) পার্শনাথের ন্যায় শ্বেতবস্ত্র পরিধানকে যারা গ্রহণ করে তারা ছিল শ্বেতাম্বর।
5. পার্শনাথের চারটি মূলনীতি চতুর্যাম নামে পরিচিত যেগুলি হল।
5. পার্শনাথের চারটি মূলনীতি চতুর্যাম নামে পরিচিত যেগুলি হল।
a. অহিংসা।
b. সত্যবাদিতা।
c. চুরি না করা।
d. এবং অনাসক্তি।
7. মহাবীর চতুর্যাম এর সঙ্গে আরও একটি সংযুক্ত করেন ব্রহ্মচার্য। এই 5 টিকে একসঙ্গে বলা হয় পঞ্চ মহাব্রত।
8. মুক্তি লাভের জন্য মহাবীর ত্রিরত্ন সাধনার পরামর্শ দিয়েছেন যা হলো
7. মহাবীর চতুর্যাম এর সঙ্গে আরও একটি সংযুক্ত করেন ব্রহ্মচার্য। এই 5 টিকে একসঙ্গে বলা হয় পঞ্চ মহাব্রত।
8. মুক্তি লাভের জন্য মহাবীর ত্রিরত্ন সাধনার পরামর্শ দিয়েছেন যা হলো
a. প্রকৃত ভক্তি বা সৎ বিশ্বাস।
b. যথার্থ জ্ঞান।
c. সাম্যক আচারণ।
9. আত্মার উন্নতি বিধান ও পরিশেষে আত্মার পুনর্জন্ম হতে নিষ্কৃতি বা নির্বাণ লাভ হলো জৈন ধর্মের আদর্শ।
10. মহাবীরের মূল ধর্ম উপদেশ চৌদ্দটি খন্ডে বিভক্ত এবং এগুলি পূর্ব নামে পরিচিত।
9. আত্মার উন্নতি বিধান ও পরিশেষে আত্মার পুনর্জন্ম হতে নিষ্কৃতি বা নির্বাণ লাভ হলো জৈন ধর্মের আদর্শ।
10. মহাবীরের মূল ধর্ম উপদেশ চৌদ্দটি খন্ডে বিভক্ত এবং এগুলি পূর্ব নামে পরিচিত।
Comments
Post a Comment